পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টি-২০ জয় টাইগারদের
প্রকাশিত হয়েছে : ২৪ এপ্রিল ২০১৫ ইং, ৯:৩৬ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ৬৪৪ বার পঠিত
নিউজ ডেক্স:: ওয়ানডে সিরিজের ধারাবাহিকতা রক্ষা করে টি-২০ সিরিজও নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ। মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের দেয়া ১৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করে সাকিব এবং সাব্বির রহমানের ব্যাটিং প্রদর্শনীতে ৭ উইকেট আর ২২ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে যায় টাইগাররা।
১৪২ রানের সাধারণ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অসাধারণ করেন ওয়ানডে সিরিজের সেরা ব্যাটসম্যান তামিম। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে বোলিংয়ে ফেরা হাফিজের করা প্রথম চার বলে ১ ছয় আর ৪চারে ১৪ রান নিয়ে শুরু করেন। কিন্তু এরপরই দ্রুতই ফিরে যান বাংলাদেশের দুই ওপেনার। দলীয় ১৪ রানে কোন বল না খেলেই রান আউটের শিকার হয়ে ফিরে যান ওপেনার সৌম্য। দলীয় ১৭ রানের মাথায় উমর গুলের বলে ১০ বলে ১৪ রান করে স্লিপে হাফিজকে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তামিম ইকবাল।
দলীয় ৩৮ রানে মুশফিকের বিদায় চাপে ফেলে দেয় বাংলাদেশকে। ব্যক্তিগত ১৯ রান করে ওয়াহাব রিয়াজের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরে যান মিস্টার ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম।
এরপরই আক্রমণে আবির্ভূত হন ওয়ারডে সিরিজে ব্যাট করার সুযোগ না পাওয়া সাকিব এবং সাব্বির। মাত্র ১০.৪ ওভারের ১০৫ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌছে দিয়েই মাঠ ছাড়েন সাকিব এবং সাব্বির। সাকিব অপরাজিত থাকেন ৪০ বলে ৫০ রান করে আর সাব্বির ৩১ বলে করেন ৫১ রান।
১৪২ রানের সাধারণ লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা অসাধারণ করেন ওয়ানডে সিরিজের সেরা ব্যাটসম্যান তামিম। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে বোলিংয়ে ফেরা হাফিজের করা প্রথম চার বলে ১ ছয় আর ৪চারে ১৪ রান নিয়ে শুরু করেন। কিন্তু এরপরই দ্রুতই ফিরে যান বাংলাদেশের দুই ওপেনার। দলীয় ১৪ রানে কোন বল না খেলেই রান আউটের শিকার হয়ে ফিরে যান ওপেনার সৌম্য। দলীয় ১৭ রানের মাথায় উমর গুলের বলে ১০ বলে ১৪ রান করে স্লিপে হাফিজকে সহজ ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তামিম ইকবাল।
দলীয় ৩৮ রানে মুশফিকের বিদায় চাপে ফেলে দেয় বাংলাদেশকে। ব্যক্তিগত ১৯ রান করে ওয়াহাব রিয়াজের বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফিরে যান মিস্টার ডিপেন্ডেবল মুশফিকুর রহিম।
এরপরই আক্রমণে আবির্ভূত হন ওয়ারডে সিরিজে ব্যাট করার সুযোগ না পাওয়া সাকিব এবং সাব্বির। মাত্র ১০.৪ ওভারের ১০৫ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের বন্দরে পৌছে দিয়েই মাঠ ছাড়েন সাকিব এবং সাব্বির। সাকিব অপরাজিত থাকেন ৪০ বলে ৫০ রান করে আর সাব্বির ৩১ বলে করেন ৫১ রান।