বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন!
প্রকাশিত হয়েছে : ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ইং, ১:৫৪ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১১০১ বার পঠিত
ডেইলি বিশ্বনাথ ডেক্স: ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে বিয়ের দাবিতে প্রেমিক ইনছান আলীর (২৪) বাড়িতে গত শনিবার থেকে অনশন করে আসছে প্রেমিকা মনিরা বেগম (১৯)। এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হয়ে গত সোমবার মনিরার বাবা-মা মেয়ে বাড়িতে ফিরে আসলে আত্মহত্যার ঘোষণা দিয়ে পারিবারিক কবরস্থানে দুটি খবর খুড়ে রেখেছেন। এ ঘটনায় এলকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের রৌহা গ্রামে।
জানা যায়, উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের রৌহা গ্রামের বাসিন্ধা ছালামত আলীর ছেলে ইনছান আলী প্রতিবেশী জালাল উদ্দিনের মেয়ে মনিরা বেগমের দীর্ঘ দিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এ অবস্থায় মনিরা বেগম প্রেমিক ইনছান আলীকে বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করে। প্রেমিক ইনছান মনিরাকে বিয়ে করতে পারবে না বলে জানায়। পরে মনিরা গত শনিবার সকালে প্রেমিক ইনছান আলীর বাড়িতে গিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করে।
এদিকে এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হয়ে মনিরার পিতা জালাল উদ্দীন গত সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি দুটি কবর খনন করে। পরিবারের কেউ মারা যায়নি তাহলে কেন কবর খুড়া হয়েছে জানতে চাইলে জালাল উদ্দীন মানব কন্ঠকে বলেন, কলঙ্কের ছাঁপ নিয়ে মেয়ে যদি বাড়ি ফিরে আসে তাহলে সমাজে মুখ দেখাব কেমন করে। তাই আমরা স্বামী স্ত্রী উভয়ই আত্মহত্যা করার সিন্ধান্ত নিয়ে পাশাপাশি দুজনের জন্য কবর খনন করেছি।
জালাল উদ্দীন অভিযোগ করে বলেন, ছেলের বাবা বিত্তশালী হওয়ায় তিনি থানায় আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ওবায়দা খান বলেন, ঘটনা শুনার পর এস আই সুযাত আলী সেখানে পাঠিয়েছি।
উপ-পরিদর্শক সুযাত আলী জানান, মেয়েটি না খেয়ে আছে, তাই তাকে অনশন ভেঙ্গে আইনের আশ্রয় নিতে বলেছি। সূত্র মানবকণ্ঠ
জানা যায়, উপজেলার সালটিয়া ইউনিয়নের রৌহা গ্রামের বাসিন্ধা ছালামত আলীর ছেলে ইনছান আলী প্রতিবেশী জালাল উদ্দিনের মেয়ে মনিরা বেগমের দীর্ঘ দিন ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছিল। এ অবস্থায় মনিরা বেগম প্রেমিক ইনছান আলীকে বিয়ের জন্য চাপ প্রয়োগ করে। প্রেমিক ইনছান মনিরাকে বিয়ে করতে পারবে না বলে জানায়। পরে মনিরা গত শনিবার সকালে প্রেমিক ইনছান আলীর বাড়িতে গিয়ে বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করে।
এদিকে এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ হয়ে মনিরার পিতা জালাল উদ্দীন গত সোমবার সকালে পারিবারিক কবরস্থানে পাশাপাশি দুটি কবর খনন করে। পরিবারের কেউ মারা যায়নি তাহলে কেন কবর খুড়া হয়েছে জানতে চাইলে জালাল উদ্দীন মানব কন্ঠকে বলেন, কলঙ্কের ছাঁপ নিয়ে মেয়ে যদি বাড়ি ফিরে আসে তাহলে সমাজে মুখ দেখাব কেমন করে। তাই আমরা স্বামী স্ত্রী উভয়ই আত্মহত্যা করার সিন্ধান্ত নিয়ে পাশাপাশি দুজনের জন্য কবর খনন করেছি।
জালাল উদ্দীন অভিযোগ করে বলেন, ছেলের বাবা বিত্তশালী হওয়ায় তিনি থানায় আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন।
এ ব্যাপারে গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ওবায়দা খান বলেন, ঘটনা শুনার পর এস আই সুযাত আলী সেখানে পাঠিয়েছি।
উপ-পরিদর্শক সুযাত আলী জানান, মেয়েটি না খেয়ে আছে, তাই তাকে অনশন ভেঙ্গে আইনের আশ্রয় নিতে বলেছি। সূত্র মানবকণ্ঠ