পাকিস্তান বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট ড্র
প্রকাশিত হয়েছে : ০২ মে ২০১৫ ইং, ৬:০১ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ৭৫০ বার পঠিত
নিউজ ডেক্স:: রেকর্ডঠাসা পাকিস্তান বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট ড্র হল চতুর্থ ইনিংস ছাড়াই। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের বাজে ব্যাটিং ও ব্যর্থ বোলিংয়ের সুবাদে ৬২৮ রানের বড় স্কোর করে পাকিস্তান। বাংলাদেশকে লিড ছুড়ে দেয় ২৯৬ রানের। জবাবে তৃতীয় ইনিংসে বিশ্বের ৫৫ বছরের রেকর্ড ভাঙ্গা ওপেনিং পার্টনারশিপের কল্যাণে খুলনা টেস্টের পঞ্চম ও শেষ দিনে ৬ উইকেট হারিয়ে ৫৫৫ রান সংগ্রহ করে টাইগাররা। ফলে পাকিস্তানকে চতুর্থ ইনিংসে মাঠে না নামিয়েই টেস্ট ম্যাচটি ড্র হয়ে যায়।
এই টেস্ট ম্যাচ ছুয়েছে বেশ কিছু রেকর্ড। এই সকল রেকর্ডেক সঙ্গে নিয়ে বেশ ধীরস্থিরভাবেই তৃতীয় ইনিংস খেলে ২৫৯ রানে এগিয়ে থেকে এবং হাতে চার উইকেট রেখে ম্যাচটি ড্র করে টাইগাররা। এই পথে ওপেনিং জুটিতে তামিমের ডবল সেঞ্চুরি ও ইমরুল কায়েসের দেড়শ রানের সঙ্গে যুক্ত হয় সাকিবের হাফসেঞ্চুরি।
শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে শুক্রবার চতুর্থ দিনে রেকর্ডে ওপেনিং পার্টানারশিপের পর পঞ্চমদিনে বাংলাদেশের দুই ওপেনার নিজেদের করে নেন তৃতীয় কিংবা চতুর্থ ইনিংসে প্রথম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ৩১২ রানের নতুন মাইলফলক গড়েছেন তামিম-ইমরুল জুটি।
শনিবার তামিম-ইমরুল ২৭৩ রান নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মাঠে নামার আগে তাদের উপরে ছিলেন ইংল্যান্ডের ২ ব্যাটসম্যান কলিন কাউড্রে-জিউফ পোলার। তারা ১৯৬০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৯০ রানের জুটি গড়েছিলেন। আর নতুন রেকর্ড গড়া তামিম-ইমরুলের জুটি ভেঙেছে ৩১২ রানে।
এর আগে শুক্রবার বাংলাদেশের ১৩তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টের হাজারী ক্লাবে ঢুকেছেন ইমরুল। এ ছাড়া ক্যারিয়ারের তৃতীয়বারের মতো ৫ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম। এদিকে ইমরুল-তামিম মিলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২২৪ রানের জুটি শুক্রবার নিজেরাই ভেঙেছেন।
অন্যদিকে এতদিন টেস্ট ক্রিকেটে যে কোনো উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল ২৬৭ রানের; এটাও ভেঙে ফেলেছন ইমরুল-তামিম জুটি। ইমরুল টানা ২ টেস্ট সেঞ্চুরি এবং তামিম টানা ৩ টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন টেস্টের চতুর্থ দিনে এসে। শুধু তাই নয়, তামিম নিজের সপ্তম সেঞ্চুরি করে আশরাফুলকে পেছনে ফেলেছেন।
এই দুই ব্যাটসম্যানের পর মুমিনুল ও মাহমুদুল্লাহ দীর্ঘ সময় ক্রিজ আকড়ে ব্যাটিং করেন। কিন্তু তৃতীয় সেশনের শেষ মূহূর্তে মাহমুদুল্লাহর পরপর শূন্য রানে মুশফিকের বিদায়ে একটু বেকায়দায় পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখান থেকেই বাংলাদেশ দলকে নিয়ে বেশ সাচ্ছন্দে এগিয়ে যান সাকিব আল হাসান। সেই সঙ্গে ৭৬ রানে অপরাজিত থেকে করে ফেলেন ক্যারিয়ারের ১৭ তম অর্ধশতক।
এদিকে পাকিস্তানের পক্ষে তৃতীয় ইনিংসে ২ উইকেট করে সংগ্রহ করেন জুনায়েদ খান ও হাফিজ।
এই টেস্ট ম্যাচ ছুয়েছে বেশ কিছু রেকর্ড। এই সকল রেকর্ডেক সঙ্গে নিয়ে বেশ ধীরস্থিরভাবেই তৃতীয় ইনিংস খেলে ২৫৯ রানে এগিয়ে থেকে এবং হাতে চার উইকেট রেখে ম্যাচটি ড্র করে টাইগাররা। এই পথে ওপেনিং জুটিতে তামিমের ডবল সেঞ্চুরি ও ইমরুল কায়েসের দেড়শ রানের সঙ্গে যুক্ত হয় সাকিবের হাফসেঞ্চুরি।
শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে শুক্রবার চতুর্থ দিনে রেকর্ডে ওপেনিং পার্টানারশিপের পর পঞ্চমদিনে বাংলাদেশের দুই ওপেনার নিজেদের করে নেন তৃতীয় কিংবা চতুর্থ ইনিংসে প্রথম উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। ৩১২ রানের নতুন মাইলফলক গড়েছেন তামিম-ইমরুল জুটি।
শনিবার তামিম-ইমরুল ২৭৩ রান নিয়ে মাঠে নেমেছেন। মাঠে নামার আগে তাদের উপরে ছিলেন ইংল্যান্ডের ২ ব্যাটসম্যান কলিন কাউড্রে-জিউফ পোলার। তারা ১৯৬০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৯০ রানের জুটি গড়েছিলেন। আর নতুন রেকর্ড গড়া তামিম-ইমরুলের জুটি ভেঙেছে ৩১২ রানে।
এর আগে শুক্রবার বাংলাদেশের ১৩তম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টের হাজারী ক্লাবে ঢুকেছেন ইমরুল। এ ছাড়া ক্যারিয়ারের তৃতীয়বারের মতো ৫ উইকেট নিয়েছেন বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম। এদিকে ইমরুল-তামিম মিলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ২২৪ রানের জুটি শুক্রবার নিজেরাই ভেঙেছেন।
অন্যদিকে এতদিন টেস্ট ক্রিকেটে যে কোনো উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল ২৬৭ রানের; এটাও ভেঙে ফেলেছন ইমরুল-তামিম জুটি। ইমরুল টানা ২ টেস্ট সেঞ্চুরি এবং তামিম টানা ৩ টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন টেস্টের চতুর্থ দিনে এসে। শুধু তাই নয়, তামিম নিজের সপ্তম সেঞ্চুরি করে আশরাফুলকে পেছনে ফেলেছেন।
এই দুই ব্যাটসম্যানের পর মুমিনুল ও মাহমুদুল্লাহ দীর্ঘ সময় ক্রিজ আকড়ে ব্যাটিং করেন। কিন্তু তৃতীয় সেশনের শেষ মূহূর্তে মাহমুদুল্লাহর পরপর শূন্য রানে মুশফিকের বিদায়ে একটু বেকায়দায় পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখান থেকেই বাংলাদেশ দলকে নিয়ে বেশ সাচ্ছন্দে এগিয়ে যান সাকিব আল হাসান। সেই সঙ্গে ৭৬ রানে অপরাজিত থেকে করে ফেলেন ক্যারিয়ারের ১৭ তম অর্ধশতক।
এদিকে পাকিস্তানের পক্ষে তৃতীয় ইনিংসে ২ উইকেট করে সংগ্রহ করেন জুনায়েদ খান ও হাফিজ।