গরু যখন পরীক্ষার্থী!
প্রকাশিত হয়েছে : ০৩ মে ২০১৫ ইং, ৮:০১ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১০৯৮ বার পঠিত
নিউজ ডেক্স:: ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য একটি গরুকে প্রবেশপত্র দিয়েছে ভারতের কর্তৃপক্ষ। ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। বাদামী রঙের এক গরুর জন্য পরীক্ষার প্রবেশপত্র সই করেছে শ্রীনগরের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। রোববার বিবিসির প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবেশপত্রে লেখা আছে নাম ‘কাছির গাউ’ স্থানীয় ভাষায় যার অর্থ বাদামী রঙের গরু। শুধু তাই নয় ঐ প্রবেশপত্রে একটি গরুর ছবিও দেয়া আছে। ‘কাছির গাউ’ এর বাবার নাম লেখা হয়েছে গুরা ড্যান্ড (লাল ষাঁড়)। পলিটেকনিকের ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার জন্যে গরুটিকে এই প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবেশপত্রে লেখা আছে নাম ‘কাছির গাউ’ স্থানীয় ভাষায় যার অর্থ বাদামী রঙের গরু। শুধু তাই নয় ঐ প্রবেশপত্রে একটি গরুর ছবিও দেয়া আছে। ‘কাছির গাউ’ এর বাবার নাম লেখা হয়েছে গুরা ড্যান্ড (লাল ষাঁড়)। পলিটেকনিকের ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার জন্যে গরুটিকে এই প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য একটি গরুকে প্রবেশপত্র দিয়েছে ভারতের কর্তৃপক্ষ। ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরে এই ঘটনাটি ঘটেছে। বাদামী রঙের এক গরুর জন্য পরীক্ষার প্রবেশপত্র সই করেছে শ্রীনগরের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। রোববার বিবিসির প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবেশপত্রে লেখা আছে নাম ‘কাছির গাউ’ স্থানীয় ভাষায় যার অর্থ বাদামী রঙের গরু। শুধু তাই নয় ঐ প্রবেশপত্রে একটি গরুর ছবিও দেয়া আছে। ‘কাছির গাউ’ এর বাবার নাম লেখা হয়েছে গুরা ড্যান্ড (লাল ষাঁড়)। পলিটেকনিকের ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার জন্যে গরুটিকে এই প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
স্থানীয় বিরোধী দল ন্যাশনাল কনফারেন্সের মুখপাত্র জুনায়েদ আজম মাত্তু টুইটারে ওই প্রবেশপত্রটি পোস্ট করেছেন। সেখানে পরীক্ষার্থীর ছবির জায়গায় একটা বাদামী গরুর ছবি রয়েছে।
মাত্তু দাবি করেছেন, এটা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে তিনি পেয়েছেন। টুইটারে এ নিয়ে হাসির রোল পড়লে কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি করে ওই প্রবেশপত্রটি সরিয়ে নেয়।
কর্তৃপক্ষ বলছে, কেউ একজন ভুল তথ্য দিয়ে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এজন্যে তারা ‘প্রাঙ্কস্টারদের’ (যারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে মজা করেন) দায়ী করছেন।
বলা হচ্ছে, পুরো প্রক্রিয়াটি কম্পিউটারে হয়, যে কারণে মানুষ ও গরুর চেহারা আলাদা করা সম্ভব হয়নি। কর্মকর্তারা এই ঘটনার জন্যে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ইন্টারনেটে সামাজিক মাধ্যমে শিক্ষা সংক্রান্ত ঐ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা চলছে। এ নিয়ে তুমুল হাস্যরসেরও সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি গরম হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক মাঠও। বিরোধী রাজনৈতিক জোটও এর ব্যাখ্যা দাবি করেছে। সূত্র মানবকণ্ঠ
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রবেশপত্রে লেখা আছে নাম ‘কাছির গাউ’ স্থানীয় ভাষায় যার অর্থ বাদামী রঙের গরু। শুধু তাই নয় ঐ প্রবেশপত্রে একটি গরুর ছবিও দেয়া আছে। ‘কাছির গাউ’ এর বাবার নাম লেখা হয়েছে গুরা ড্যান্ড (লাল ষাঁড়)। পলিটেকনিকের ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি পরীক্ষার জন্যে গরুটিকে এই প্রবেশপত্র দেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
স্থানীয় বিরোধী দল ন্যাশনাল কনফারেন্সের মুখপাত্র জুনায়েদ আজম মাত্তু টুইটারে ওই প্রবেশপত্রটি পোস্ট করেছেন। সেখানে পরীক্ষার্থীর ছবির জায়গায় একটা বাদামী গরুর ছবি রয়েছে।
মাত্তু দাবি করেছেন, এটা সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে তিনি পেয়েছেন। টুইটারে এ নিয়ে হাসির রোল পড়লে কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি করে ওই প্রবেশপত্রটি সরিয়ে নেয়।
কর্তৃপক্ষ বলছে, কেউ একজন ভুল তথ্য দিয়ে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এজন্যে তারা ‘প্রাঙ্কস্টারদের’ (যারা মিথ্যা তথ্য দিয়ে মজা করেন) দায়ী করছেন।
বলা হচ্ছে, পুরো প্রক্রিয়াটি কম্পিউটারে হয়, যে কারণে মানুষ ও গরুর চেহারা আলাদা করা সম্ভব হয়নি। কর্মকর্তারা এই ঘটনার জন্যে দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এই খবর ছড়িয়ে পড়ার পর ইন্টারনেটে সামাজিক মাধ্যমে শিক্ষা সংক্রান্ত ঐ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা চলছে। এ নিয়ে তুমুল হাস্যরসেরও সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি গরম হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক মাঠও। বিরোধী রাজনৈতিক জোটও এর ব্যাখ্যা দাবি করেছে। সূত্র মানবকণ্ঠ