রাজন হত্যার মূলহোতা কামরুল জেদ্দায় আটক
প্রকাশিত হয়েছে : ১৩ জুলাই ২০১৫ ইং, ১০:১৭ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১২১৫ বার পঠিত

দূতাবাস সূত্রে জানা যায়, যেহেতু কামরুলের নামে সৌদি আরবে কোনো মামলা নেই, তাই তাকে হয়তো বাংলাদেশেই ফেরত পাঠাবে সৌদি পুলিশ। আর বাংলাদেশে নামামাত্র তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার সিলেট নগরীর কুমারগাঁওয়ে শিশু সামিউল আলম রাজনকে (১৩) চুরির অপবাদ দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়। একপর্যায়ে রাজন মারা গেলে তার লাশ গুম করার চেষ্টাকালে পুলিশের হাতে আটক হয় মুহিত আলম। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে এসএমপি’র জালালাবাদ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আটক মুহিত আলম (৩২) ও তার ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম (২৪), তাদের সহযোগী আলী হায়দার ওরফে আলী (৩৪) ও চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে ময়নাকে (৪৫) আসামি করা হয়েছে। সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে সে জন্য পুলিশ ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছে।
নিহত শিশু রাজনের বাড়ি সিলেট নগরীর কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডের পাশে সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে। রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান মাইক্রোচালক। দুই ভাইয়ের মধ্যে সামিউল আলম রাজন বড়। অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করা রাজন সবজি বিক্রি করত।
শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কামরুল আহসান। রোববার রাত ১০টায় ঘটনাস্থল কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে তিনি স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। এসময় তিনি রাজন হত্যাকারীদের কঠোর শাস্তি প্রদানে সব রকম আইনি সহায়তা দেয়া হবে বলে এলাকাবাসীদের আশ্বস্ত করেন। এছাড়া এসএমপি’র জালালাবাদ থানার ওসিকে অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশ দেন তিনি।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার সিলেট নগরীর কুমারগাঁওয়ে শিশু সামিউল আলম রাজনকে (১৩) চুরির অপবাদ দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়। একপর্যায়ে রাজন মারা গেলে তার লাশ গুম করার চেষ্টাকালে পুলিশের হাতে আটক হয় মুহিত আলম। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে এসএমপি’র জালালাবাদ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। মামলায় আটক মুহিত আলম (৩২) ও তার ভাই সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম (২৪), তাদের সহযোগী আলী হায়দার ওরফে আলী (৩৪) ও চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে ময়নাকে (৪৫) আসামি করা হয়েছে। সৌদি প্রবাসী কামরুল ইসলাম যাতে দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে সে জন্য পুলিশ ইমিগ্রেশনে চিঠি দিয়েছে।
নিহত শিশু রাজনের বাড়ি সিলেট নগরীর কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডের পাশে সিলেট সদর উপজেলার কান্দিগাঁও ইউনিয়নের বাদেআলী গ্রামে। রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান মাইক্রোচালক। দুই ভাইয়ের মধ্যে সামিউল আলম রাজন বড়। অনন্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করা রাজন সবজি বিক্রি করত।
শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কামরুল আহসান। রোববার রাত ১০টায় ঘটনাস্থল কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গিয়ে তিনি স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেন। এসময় তিনি রাজন হত্যাকারীদের কঠোর শাস্তি প্রদানে সব রকম আইনি সহায়তা দেয়া হবে বলে এলাকাবাসীদের আশ্বস্ত করেন। এছাড়া এসএমপি’র জালালাবাদ থানার ওসিকে অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশ দেন তিনি।