রাজন হত্যা মামলায় কামরুলসহ ৪ জনের ফাঁসি
প্রকাশিত হয়েছে : ০৮ নভেম্বর ২০১৫ ইং, ১২:৫৪ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১৪১৪ বার পঠিত

এদিকে আলোচিত এই হত্যা মামলায় পূর্ব জাঙ্গাইল গ্রামের মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিনের ছেলে ভিডিওচিত্র ধারণকারী নূর আহমদ ওরফে নূর মিয়া (২০) কে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া প্রধান হোতা কামরুল ইসলামের মেজো ভাই মুহিদ আলম (৩২), বড়ভাই আলী হায়দার ওরফে আলী (৩৪) ও ছোটভাই শামীম আলমকে ৭ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাদের ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরো ২ মাসের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া মামলায় ফিরোজ আলী, আজমত উল্লাহ ও রুহুল আমিনকে খালাস প্রদান করা হয়েছে। সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর হোসনে মৃধা এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলার চার্জশিটভুক্ত ১৩ আসামির মধ্যে কারাবন্দি ১১ জনের উপস্থিতিতে রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় রায় পড়া শুরু করেন সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর হোসেন মৃধা। একই আদালতের এপিপি মাসুক আহমদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রাজন হত্যা মামলার রায় ঘোষণা উপলক্ষে সোয়া ১১টায় প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ ১১ জনকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত চত্বরে নিহত রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান, মা লুবনা বেগমসহ তার স্বজনরা উপস্থিত রয়েছেন।
রাজন হত্যার ৪ মাস পর আজ মামলাটির রায় ঘোষণা করবেন সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর হোসেন মৃধা। গত ২৭ অক্টোবর এ রায়ের তারিখ ধার্য করেন আদালত।
বিচার শুরুর এক মাসের মধ্যে আলোচিত এই মামলার রায় প্রদানের তারিখ নির্ধারিত হলো। গত ২২ সেপ্টেম্বর ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির মিথ্যা অপবাদ দিয়ে খুঁটিতে বেঁধে নির্মম নির্যাতন করে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নির্যাতনের সময় ঘাতকরা নির্যাতনের দৃশ্য ভিডিওচিত্রে ধারণ করে যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশ-বিদেশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনায় একে একে মুহিতের স্ত্রীসহ মোট ১২ জনকে আটক করা হয়, যাদের মধ্যে ৮ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। তদন্ত শেষে গত ১৬ আগস্ট ১৩ জনকে আসামি করে এ মামলায় আদালতে চার্জশিট দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক সুরঞ্জিত তালুকদার। আদালত ২৪ আগস্ট চার্জশিট আমলে নেন। পরে ২২ সেপ্টেম্বর ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে রাজন হত্যা মামলায় চার্জ গঠন করেন আদালত। মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এক সঙ্গে ৯টি সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেন। পরবর্তীতে ১৫ সাক্ষীর পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের আবেদন করলে আদালত ১১ জনের পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন। টানা ৩ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ২৭ অক্টোবর আদালত মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেন।
এদিকে নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলাম পালিয়ে সৌদি আরবে চলে যায়। সেখানে গিয়েও তার শেষ রক্ষা হয়নি। প্রবাসীরা তাকে ধরে বাংলাদেশ দূতাবাসে হস্তান্তর করে। পুলিশ সৌদি গিয়ে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গত ১৫ অক্টোবর তাকে দেশে নিয়ে আসেন।
রাজন হত্যা মামলার রায় ঘোষণা উপলক্ষে সোয়া ১১টায় প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ ১১ জনকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে হাজির করা হয়। আদালত চত্বরে নিহত রাজনের বাবা শেখ আজিজুর রহমান, মা লুবনা বেগমসহ তার স্বজনরা উপস্থিত রয়েছেন।
রাজন হত্যার ৪ মাস পর আজ মামলাটির রায় ঘোষণা করবেন সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আকবর হোসেন মৃধা। গত ২৭ অক্টোবর এ রায়ের তারিখ ধার্য করেন আদালত।
বিচার শুরুর এক মাসের মধ্যে আলোচিত এই মামলার রায় প্রদানের তারিখ নির্ধারিত হলো। গত ২২ সেপ্টেম্বর ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এই মামলার বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল।
গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে চুরির মিথ্যা অপবাদ দিয়ে খুঁটিতে বেঁধে নির্মম নির্যাতন করে ১৩ বছরের শিশু রাজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। নির্যাতনের সময় ঘাতকরা নির্যাতনের দৃশ্য ভিডিওচিত্রে ধারণ করে যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশ-বিদেশে আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
এ ঘটনায় একে একে মুহিতের স্ত্রীসহ মোট ১২ জনকে আটক করা হয়, যাদের মধ্যে ৮ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। তদন্ত শেষে গত ১৬ আগস্ট ১৩ জনকে আসামি করে এ মামলায় আদালতে চার্জশিট দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক সুরঞ্জিত তালুকদার। আদালত ২৪ আগস্ট চার্জশিট আমলে নেন। পরে ২২ সেপ্টেম্বর ১৩ জনকে অভিযুক্ত করে রাজন হত্যা মামলায় চার্জ গঠন করেন আদালত। মামলাটি দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য এক সঙ্গে ৯টি সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেন। পরবর্তীতে ১৫ সাক্ষীর পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের আবেদন করলে আদালত ১১ জনের পুনরায় সাক্ষ্যগ্রহণের অনুমতি দেন। টানা ৩ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে গত ২৭ অক্টোবর আদালত মামলার রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করেন।
এদিকে নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলাম পালিয়ে সৌদি আরবে চলে যায়। সেখানে গিয়েও তার শেষ রক্ষা হয়নি। প্রবাসীরা তাকে ধরে বাংলাদেশ দূতাবাসে হস্তান্তর করে। পুলিশ সৌদি গিয়ে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গত ১৫ অক্টোবর তাকে দেশে নিয়ে আসেন।