অপহরণের চারদিন পর দুই শিশুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ জানুয়ারি ২০১৬ ইং, ৯:৫৪ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১২০৭ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: অপহরণের চারদিন পর টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানা পুলিশ দুই শিশুর গলা কাটা লাশ উদ্ধার করেছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় মির্জাপুর উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়নের কামারপাড়া ময়ুরভাঙ্গা এলাকার একটি লেবু বাগান থেকে পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে।
নিহতরা হলো পার্শ্ববতী ঢাকার ধামরাই উপজেলার চৌহাট ইউনিয়নের চর চৌহাট (দেলুটিয়া) গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে শাকিল মিয়া ও আবু বক্করের ছেলে ইমরান হোসেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গত বুধবার দুপুরে তারা দুজন মির্জাপুরের হাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণীর অনুষ্ঠান দেখতে আসে। সেখান থেকে তারা নিখোঁজ হয়। বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে মুঠোফোনে অপহরণকারী পরিচয়ে দুজনের পরিবারের সদস্যের কাছে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে বলে পুলিশ জানায়।
শুক্রবার বিকেলে এলাকাবাসী ওই স্থানে দুজনের গলা কাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে।
চৌহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আন্নিছা হাসেম লাভলী জানান, হাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান দেখতে গিয়ে তারা নিখোঁজ হয়।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইনউদ্দিন জানান, ওই দুই শিশু নিখোঁজ হওয়ার পর তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে ফোন করা হয়েছিল বলে তিনি পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানতে পেরেছেন।
নিহতরা হলো পার্শ্ববতী ঢাকার ধামরাই উপজেলার চৌহাট ইউনিয়নের চর চৌহাট (দেলুটিয়া) গ্রামের দেলোয়ার হোসেনের ছেলে শাকিল মিয়া ও আবু বক্করের ছেলে ইমরান হোসেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, গত বুধবার দুপুরে তারা দুজন মির্জাপুরের হাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণীর অনুষ্ঠান দেখতে আসে। সেখান থেকে তারা নিখোঁজ হয়। বৃহস্পতিবার বিকেল চারটার দিকে মুঠোফোনে অপহরণকারী পরিচয়ে দুজনের পরিবারের সদস্যের কাছে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে বলে পুলিশ জানায়।
শুক্রবার বিকেলে এলাকাবাসী ওই স্থানে দুজনের গলা কাটা লাশ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা পুলিশ তাদের লাশ উদ্ধার করে।
চৌহাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আন্নিছা হাসেম লাভলী জানান, হাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান দেখতে গিয়ে তারা নিখোঁজ হয়।
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাইনউদ্দিন জানান, ওই দুই শিশু নিখোঁজ হওয়ার পর তাদের পরিবারের সদস্যদের কাছে এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে ফোন করা হয়েছিল বলে তিনি পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানতে পেরেছেন।