প্রেমিকের মৃত্যুতে প্রেমিকার আত্মহত্যা !
প্রকাশিত হয়েছে : ২৯ জানুয়ারি ২০১৬ ইং, ৭:১৬ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১২১৯ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: রাজশাহী নগরীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে স্কুলছাত্র মোনায়েম হোসেন তুর্য (১৫)। এ ঘটনার খবর শুনে আত্মহত্যা করেছে তার প্রেমিকা তামান্না আক্তার কেয়া (১৫)। শুক্রবার দুপুরের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মৃত্যু হয় তাদের। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
নিহত তুর্য নগরীর ডাশমারী এলাকার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহের হোসেন সুজার ছেলে।
আর তার প্রেমিকা কেয়া খাতুন একই এলাকার আব্দুল মান্নানের মেয়ে। তারা দুজনেই ডাশমারী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীতে পড়তো।
এর আগে দুপুরে নগরীর বিনোদপুর এলাকায় মোটরসাইকেল আরোহী তুর্যকে চাপা দেয় ইটবাহী একটি ট্রাক্টর। পরে তাকে হাসপাতালে নেন স্বজনরা।
এর কিছুক্ষণ পরপরই নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায় কেয়া। বিষয়টি টের পেয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকেও নেয়া হয় হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহত তুর্যের চাচা আল আমিন বিদ্যুৎ জানান, বেলা ১২ টার দিকে নগরীর বিনোদপুর এলাকার মণ্ডলের মোড়ে ইটবাহী একটি ট্রলার তুর্যকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি স্বীকার করে নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, দুর্ঘটনার ঘটনায় মামলা দায়ের করেছেন নিহত তুর্যের পরিবার। আর আত্মহত্যার ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে সন্ধ্যায় স্বজনদের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছেন বলে জানান ওসি।
নিহত তুর্য নগরীর ডাশমারী এলাকার সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহের হোসেন সুজার ছেলে।
আর তার প্রেমিকা কেয়া খাতুন একই এলাকার আব্দুল মান্নানের মেয়ে। তারা দুজনেই ডাশমারী উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীতে পড়তো।
এর আগে দুপুরে নগরীর বিনোদপুর এলাকায় মোটরসাইকেল আরোহী তুর্যকে চাপা দেয় ইটবাহী একটি ট্রাক্টর। পরে তাকে হাসপাতালে নেন স্বজনরা।
এর কিছুক্ষণ পরপরই নিজ বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালায় কেয়া। বিষয়টি টের পেয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকেও নেয়া হয় হাসপাতালে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল ৩টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহত তুর্যের চাচা আল আমিন বিদ্যুৎ জানান, বেলা ১২ টার দিকে নগরীর বিনোদপুর এলাকার মণ্ডলের মোড়ে ইটবাহী একটি ট্রলার তুর্যকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে রামেক হাসপাতালে নেয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
বিষয়টি স্বীকার করে নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, দুর্ঘটনার ঘটনায় মামলা দায়ের করেছেন নিহত তুর্যের পরিবার। আর আত্মহত্যার ঘটনায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে সন্ধ্যায় স্বজনদের নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টি তারা খতিয়ে দেখছেন বলে জানান ওসি।