বিমান লন্ডন থেকে সিলেট আসে আওয়ামী লীগের জন্য : প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত হয়েছে : ২১ জানুয়ারি ২০১৬ ইং, ৭:৪৫ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১৫১২ বার পঠিত
ডেইলি বিশ্বনাথ ডেস্ক:: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে দেশে শান্তি-নিরাপত্তা আসে। আওয়ামী লীগ হত্যার রাজনীতিতে বিশ্বাস করেনা, আওয়ামী লীগ চায় এদেশে ন্যায় প্রতিষ্ঠা হোক। তিনি বলেন, বিএনপি বিমানকে লাশে পরিণত করেছিলো, আমরা ছয়টি নতুন বোয়িং এনেছি। ঢাকা-লন্ডন ফ্লাইট চলছে। থ্রিজি চালু হয়েছে, সামনে ফোরজি চালু হবে। বিমান এখন লন্ডন থেকে সিলেট আসে, আওয়ামী লীগের জন্য।
সিলেট সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সমাবেশে তিনি বলেন, একদিকে যেমন বিচার কার্য চালাচ্ছি, অপরদিকে দেশের উন্নয়ন করছি। যারা আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার হবে। তাদের আগুন থেকে ছোট্ট শিশুরাও রেহাই পায়নি, পুড়িয়ে মারা হয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের নাম করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছিল বিএনপি-জামায়াত। তাদের আমলে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের ওপর গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে। সমগ্র সিলেটে ১০টির বেশি বোমা হামলা হয়েছে। আর আমরা ’৯৬ সালে মঙ্গা মোকাবিলা করে দক্ষতার সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছি। বাঙালি জাতির যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো বৃহস্পতিবার সিলেটে গেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে তিনি সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এর আগে সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির সময়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছিলো। এখন ১০০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছি, ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি। ৭৫ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। ২০২১ সালে প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ যাবে। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ। আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করব। ৭৫ ভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ দিয়েছি। ১০০ টা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছি। শিশু মৃত্যুহার কমেছে, মাতৃমৃত্যুহার কমছে। এখন নার্সরা এদেশেই উচ্চ শিক্ষা পাবেন। পাঁচ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছি, আরো ১০ হাজার নিয়োগ দেব।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসের ঠাঁই হবে না। মানুষ যখন সুখে শান্তিতে থাকে, তখন একজনের মনে অশান্তি দেখা দেয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে চারটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্য বই দিয়েছি। কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স করেছি। এক কোটি ২৮ লাখ ছাত্রছাত্রীকে প্রাথমিক থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত বৃত্তি দিচ্ছি। রিজার্ভ ২৭ বিলিয়নের উপরে, অর্থনীতির চাকা সচল।
শেখ হাসিনা বলেন, ভবিষ্যতে সিলেটে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। যে জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই, সেখানে করে দেব। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেড় কোটি মানুষ চাকরি পেয়েছেন, ৩০ লাখের ওপর মানুষ বিদেশ গেছে। সকলের বেতন ভাতা বৃদ্ধি করে দিয়েছি। বেসরকারি খাতকে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। ৯৬ সাল থেকে বয়ষ্কভাতা চালু করেছি। বিজ্ঞান প্রযুক্তির শিক্ষার সম্প্রাসরণ করছি।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ জানান, বিমানবন্দরে দলীয় নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। পরে কঠোর নিরাপত্তায় প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর হযরত শাহজালাল (র.) মাজারের উদ্দ্যেশ্যে রওনা দেয়।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী হযরত শাহজালাল (র.) মাজারে প্রবেশ করেন। এবং মাজার জিয়ারত করেন। পরে তিনি হযরত শাহপরান (র.) মাজারের উদ্দ্যেশে যাত্রা করেন। মাজার গেটে দলীয় নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
মাজার জিয়ারত শেষে প্রধানমন্ত্রী মদন মোহন কলেজের ৭৫ বছর পূর্তী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এরপর সিলেট সার্কিট হাউসে নামাজ ও মধ্যাহ্নভোজ সেরে বেলা আড়াইটার দিকে সিলেট সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী জনসভাস্থল থেকে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া আইআইসিটি ভবন, আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্স, সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালকে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালে রূপান্তর, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রিয় লাইব্রেরী ভবন, জৈন্তাপুর উপজেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, এপিবিএন’র ব্যারাক ভবন, ওসমানীনগর থানা ভবন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হোস্টেল ভবন, নগরীর মাছিমপুর এলাকার সুরমা নদীর তীরে নির্মিত ওয়াকওয়ে, এমসি কলেজের মাঠের সীমানা প্রাচীর ও গেইট উদ্বোধন করেন।
এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তামাবিল স্থলবন্দর নির্মাণ কাজ, সিলেট আউটার স্টেডিয়াম, খসরুপুর বাজার জিসি-পৈলনপুর-বালাগঞ্জ জিসি সড়ক উন্নয়ন, হরিপুর জিসি-গাছবাড়ী জিসি সড়ক (কানাইঘাট অংশ), মৈয়াখালী বাজার-আর অ্যান্ড সুইচ (বারোহাল ইউপি অফিস) ভায়া হাটুবিল মাদ্রাসা সড়ক উন্নয়ন, নারী পুলিশ ডরমেটরী ভবনের সম্প্রসারণ কাজ, শাহপরান থানা ভবন নির্মাণ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা অফিস নির্মাণ, সিলেট বিভাগীয় ও জেলা এনএসআই কার্যালয় ভবন নির্মাণ, হযরত গাজী বোরহান উদ্দিন (রহ.) মাজার, ৩ তলা ভিত্তি বিশিষ্ট মসজিদ, মহিলা এবাদতখানা ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজ, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) সিলেট বিভাগ এবং সিভিল সার্জন সিলেট কার্যালয় ভবন নির্মাণ কাজের।
সিলেট সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সমাবেশে তিনি বলেন, একদিকে যেমন বিচার কার্য চালাচ্ছি, অপরদিকে দেশের উন্নয়ন করছি। যারা আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করেছে, তাদের প্রত্যেকের বিচার হবে। তাদের আগুন থেকে ছোট্ট শিশুরাও রেহাই পায়নি, পুড়িয়ে মারা হয়েছে।
তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের নাম করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছিল বিএনপি-জামায়াত। তাদের আমলে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের ওপর গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে। সমগ্র সিলেটে ১০টির বেশি বোমা হামলা হয়েছে। আর আমরা ’৯৬ সালে মঙ্গা মোকাবিলা করে দক্ষতার সঙ্গে রাষ্ট্র পরিচালনা করেছি। বাঙালি জাতির যে অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো বৃহস্পতিবার সিলেটে গেলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে তিনি সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এর আগে সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে ঢাকার তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির সময়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছিলো। এখন ১০০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছি, ১৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছি। ৭৫ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ পাচ্ছে। ২০২১ সালে প্রতিটি ঘরে বিদ্যুৎ যাবে। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ। আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করব। ৭৫ ভাগ মানুষকে বিদ্যুৎ দিয়েছি। ১০০ টা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ করেছি। শিশু মৃত্যুহার কমেছে, মাতৃমৃত্যুহার কমছে। এখন নার্সরা এদেশেই উচ্চ শিক্ষা পাবেন। পাঁচ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়েছি, আরো ১০ হাজার নিয়োগ দেব।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসের ঠাঁই হবে না। মানুষ যখন সুখে শান্তিতে থাকে, তখন একজনের মনে অশান্তি দেখা দেয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে চারটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্য বই দিয়েছি। কমিউনিটি ক্লিনিক করে দিয়েছি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স করেছি। এক কোটি ২৮ লাখ ছাত্রছাত্রীকে প্রাথমিক থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত বৃত্তি দিচ্ছি। রিজার্ভ ২৭ বিলিয়নের উপরে, অর্থনীতির চাকা সচল।
শেখ হাসিনা বলেন, ভবিষ্যতে সিলেটে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব। যে জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় নেই, সেখানে করে দেব। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেড় কোটি মানুষ চাকরি পেয়েছেন, ৩০ লাখের ওপর মানুষ বিদেশ গেছে। সকলের বেতন ভাতা বৃদ্ধি করে দিয়েছি। বেসরকারি খাতকে উন্মুক্ত করে দিয়েছি। ৯৬ সাল থেকে বয়ষ্কভাতা চালু করেছি। বিজ্ঞান প্রযুক্তির শিক্ষার সম্প্রাসরণ করছি।
সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমদ জানান, বিমানবন্দরে দলীয় নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। পরে কঠোর নিরাপত্তায় প্রধানমন্ত্রীর গাড়িবহর হযরত শাহজালাল (র.) মাজারের উদ্দ্যেশ্যে রওনা দেয়।
দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী হযরত শাহজালাল (র.) মাজারে প্রবেশ করেন। এবং মাজার জিয়ারত করেন। পরে তিনি হযরত শাহপরান (র.) মাজারের উদ্দ্যেশে যাত্রা করেন। মাজার গেটে দলীয় নেতাকর্মীরা প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
মাজার জিয়ারত শেষে প্রধানমন্ত্রী মদন মোহন কলেজের ৭৫ বছর পূর্তী অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। এরপর সিলেট সার্কিট হাউসে নামাজ ও মধ্যাহ্নভোজ সেরে বেলা আড়াইটার দিকে সিলেট সরকারি আলীয়া মাদরাসা মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী জনসভাস্থল থেকে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া আইআইসিটি ভবন, আবুল মাল আবদুল মুহিত ক্রীড়া কমপ্লেক্স, সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালকে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালে রূপান্তর, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রিয় লাইব্রেরী ভবন, জৈন্তাপুর উপজেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, এপিবিএন’র ব্যারাক ভবন, ওসমানীনগর থানা ভবন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হোস্টেল ভবন, নগরীর মাছিমপুর এলাকার সুরমা নদীর তীরে নির্মিত ওয়াকওয়ে, এমসি কলেজের মাঠের সীমানা প্রাচীর ও গেইট উদ্বোধন করেন।
এছাড়া ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তামাবিল স্থলবন্দর নির্মাণ কাজ, সিলেট আউটার স্টেডিয়াম, খসরুপুর বাজার জিসি-পৈলনপুর-বালাগঞ্জ জিসি সড়ক উন্নয়ন, হরিপুর জিসি-গাছবাড়ী জিসি সড়ক (কানাইঘাট অংশ), মৈয়াখালী বাজার-আর অ্যান্ড সুইচ (বারোহাল ইউপি অফিস) ভায়া হাটুবিল মাদ্রাসা সড়ক উন্নয়ন, নারী পুলিশ ডরমেটরী ভবনের সম্প্রসারণ কাজ, শাহপরান থানা ভবন নির্মাণ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা অফিস নির্মাণ, সিলেট বিভাগীয় ও জেলা এনএসআই কার্যালয় ভবন নির্মাণ, হযরত গাজী বোরহান উদ্দিন (রহ.) মাজার, ৩ তলা ভিত্তি বিশিষ্ট মসজিদ, মহিলা এবাদতখানা ও সংযোগ সড়ক নির্মাণ কাজ, বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) সিলেট বিভাগ এবং সিভিল সার্জন সিলেট কার্যালয় ভবন নির্মাণ কাজের।