মার্চেই দলভিত্তিক ইউপি নির্বাচন
প্রকাশিত হয়েছে : ১২ জানুয়ারি ২০১৬ ইং, ৯:১৯ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১০৬২ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: চলতি বছরের মার্চের শেষদিকে সারাদেশে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ। তিনি বলেন, চেয়ারম্যান পদে দলীয় এবং মেম্বার পদে নির্দলীয়ভাবে ভোটগ্রহণ করা হবে। নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের নিজ কার্যালয়ে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য দেন তিনি।
শাহ নেওয়াজ বলেন, প্রথমবারের মতো দলীয়ভাবে নির্বাচন হওয়ায় নির্বাচনী বিধিমালা ও আচরণ বিধিতে সংশোধনী আনা হবে। এখন বিধিমালা সংশোধনের কাজ চলছে। আচরণবিধিমালা আগে যেমন ছিল এবারও তাই থাকবে। এ নির্বাচনে এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানরা প্রচারণা চালাতে পারবেন না। তবে বিধিমালা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। দু’একদিনের মধ্যেই খসড়া বিধিমালা আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হবে। এরপর চূড়ান্ত বিধিমালার গেজেট প্রকাশ করা হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শাহ নেওয়াজ বলেন, হয়তো ধাপে ধাপে নির্বাচন করতে হবে। যখন যেটার সময় আসবে সেটা আগে করে ফেলা হবে। তাই কয়েক ধাপেই নির্বাচনটি সম্পন্ন করা হবে।
পৌরসভার পুনঃ নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ৩০ ডিসেম্বর অনিয়মের কারণে ৫১টি কেন্দ্র স্থগিত হয়েছিল। এছাড়া কাউন্সিলর পদে সমান ভোট পড়ায় ৪টি কেন্দ্রেও ভোটগ্রহণ করা হয়েছে। এতে মাধবদীতে একটি কেন্দ্র অনিয়মের কারণে স্থগিত করা হয়েছে। চৌমুহনিতে একটি কেন্দ্রে ১০০ ভোটার সিল মারার কারণে স্থগিত করা হয়। এছাড়া বেশ সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে। যেখানেই অনিয়ম হয়েছে, শাস্তি হিসেবে জরিমানা ও জেল দুটোই দেয়া হয়েছে। সূত্র মানবকণ্ঠ
শাহ নেওয়াজ বলেন, প্রথমবারের মতো দলীয়ভাবে নির্বাচন হওয়ায় নির্বাচনী বিধিমালা ও আচরণ বিধিতে সংশোধনী আনা হবে। এখন বিধিমালা সংশোধনের কাজ চলছে। আচরণবিধিমালা আগে যেমন ছিল এবারও তাই থাকবে। এ নির্বাচনে এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যানরা প্রচারণা চালাতে পারবেন না। তবে বিধিমালা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। দু’একদিনের মধ্যেই খসড়া বিধিমালা আইন মন্ত্রণালয়ে ভেটিংয়ের জন্য পাঠানো হবে। এরপর চূড়ান্ত বিধিমালার গেজেট প্রকাশ করা হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শাহ নেওয়াজ বলেন, হয়তো ধাপে ধাপে নির্বাচন করতে হবে। যখন যেটার সময় আসবে সেটা আগে করে ফেলা হবে। তাই কয়েক ধাপেই নির্বাচনটি সম্পন্ন করা হবে।
পৌরসভার পুনঃ নির্বাচনের বিষয়ে তিনি বলেন, ৩০ ডিসেম্বর অনিয়মের কারণে ৫১টি কেন্দ্র স্থগিত হয়েছিল। এছাড়া কাউন্সিলর পদে সমান ভোট পড়ায় ৪টি কেন্দ্রেও ভোটগ্রহণ করা হয়েছে। এতে মাধবদীতে একটি কেন্দ্র অনিয়মের কারণে স্থগিত করা হয়েছে। চৌমুহনিতে একটি কেন্দ্রে ১০০ ভোটার সিল মারার কারণে স্থগিত করা হয়। এছাড়া বেশ সুন্দরভাবে নির্বাচন হয়েছে। যেখানেই অনিয়ম হয়েছে, শাস্তি হিসেবে জরিমানা ও জেল দুটোই দেয়া হয়েছে। সূত্র মানবকণ্ঠ