প্রেমিকের বাসর ঘরে প্রেমিকার হামলা!
প্রকাশিত হয়েছে : ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ইং, ৪:৫৬ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১২২৬ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে প্রেমিক অন্যত্র বিয়ে করে উপজেলার পরিষদ কোয়াটারের যমুনায় অবস্থান নিলে সেখানে কলেজ পড়ুয়া প্রেমিকা গিয়ে হাজির হয়। প্রেমিক গফরগাঁও ইউনিয়নের ঘাগড়া গ্রামের সহিদ মন্ডলের ছেলে চমন মন্ডল আর প্রেমিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সালটিয়া ইউনিয়নের জালেশ্বর গ্রামের মোমতাজ উদ্দিনের মেয়ে। ঘটনাটি ঘটে মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে। ওই সময় ইউএনওর গাড়িচালক রাজিব মিয়া প্রেমিকা জান্নাতুলকে মারধোর করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানাযায়, জান্নাতুল ফেরদৌস সঙ্গে গত তিন বছর পূর্বে প্রেমিক চমন মন্ডলের ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে গত এক বছর পূর্বে সে আমার হাতে আংটি ও নাক ফুল পড়িয়ে দিয়ে বিয়ের প্রলোভনে অসংখ্যবার শারীরিক সম্পর্ক করে। এক পর্যায়ে সে দেশের বাইরে চলে যায়। সম্প্রতি সে দেশে ফিরে আমাকে না জানিয়ে বিয়ে করে। এরপর মঙ্গলবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়িচালক রাজিবের বাসায় নববধূ নিয়ে উঠার খবর পেয়ে প্রেমিকা জান্নাতুল সেখানে যায়। তাকে দেখেই গাড়িচালক রাজিব উত্তেজিত হয়ে তাকে মারধোর করে বলে অভিযোগ করেন জান্নতুল।
ইউএনওর গাড়িচালক রাজিব মিয়া প্রেমের সত্যতা স্বীকার করে বলেন হঠাৎ রাতের বেলায় জান্নাতুল আমার বাসায় এসে ভাঙচুর শুরু করলে আমি বাধ্য তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে ঘর বের করে দেই। তাকে মারধোর করার বিষয়টি সঠিক নয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু বলেন, এ বিষয়ে আমি অবগত নই। খোঁজ নিয়ে দেখব।
জানাযায়, জান্নাতুল ফেরদৌস সঙ্গে গত তিন বছর পূর্বে প্রেমিক চমন মন্ডলের ফেসবুকের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরে গত এক বছর পূর্বে সে আমার হাতে আংটি ও নাক ফুল পড়িয়ে দিয়ে বিয়ের প্রলোভনে অসংখ্যবার শারীরিক সম্পর্ক করে। এক পর্যায়ে সে দেশের বাইরে চলে যায়। সম্প্রতি সে দেশে ফিরে আমাকে না জানিয়ে বিয়ে করে। এরপর মঙ্গলবার রাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়িচালক রাজিবের বাসায় নববধূ নিয়ে উঠার খবর পেয়ে প্রেমিকা জান্নাতুল সেখানে যায়। তাকে দেখেই গাড়িচালক রাজিব উত্তেজিত হয়ে তাকে মারধোর করে বলে অভিযোগ করেন জান্নতুল।
ইউএনওর গাড়িচালক রাজিব মিয়া প্রেমের সত্যতা স্বীকার করে বলেন হঠাৎ রাতের বেলায় জান্নাতুল আমার বাসায় এসে ভাঙচুর শুরু করলে আমি বাধ্য তাকে গলা ধাক্কা দিয়ে ঘর বের করে দেই। তাকে মারধোর করার বিষয়টি সঠিক নয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিদ্ধার্থ শংকর কুন্ডু বলেন, এ বিষয়ে আমি অবগত নই। খোঁজ নিয়ে দেখব।