ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শ্রীঘরে মাদরাসার প্রিন্সিপাল
প্রকাশিত হয়েছে : ১৬ মার্চ ২০১৬ ইং, ৬:৩৭ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১৪৯৮ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: মাদরাসা ছাত্রকে বলাৎকার করার অভিযোগে পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলা হেফাজতি ইসলামের সভাপতি প্রিন্সিপ্যাল মাও. মুফতি মতিউর রহমানকে (৫০) পুলিশ আটক করেছে। ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিমান কুমার দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বুধবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
ওসি জানান, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে তাকে আটক করা হয়। তিনি দারুল তালিম মাদরাসার প্রিন্সিপ্যাল ও কাচারী পাড়া জামে মসজিদের ইমাম। দলীয় ভাবে তিনি ঈশ্বরদী উপজেলা হেফাজতি ইসলামের সভাপতি বলে জানা গেছে।
থানা সূত্র জানায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে দারুল তালিম মাদরাসার ছাত্র কাচারীপাড়া মহল্লার মজিবুর রহমানের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজুকে বলাৎকার করেন। পরদিন মঙ্গলবার সকালে শিশুটি অসুস্থ হয় এবং ঘটনাটি পরিবারসহ স্থানীয়দের জানায়। বিষয়টি চেপে যাওয়ার জন্য দিনভর নানা দেনবার শেষে অবশেষে তাকে স্থানীয়রা আটক করে মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে। পুলিশ তাকে আটক করে বুধবার জেল হাজতে পাঠিয়েছে। আটককৃত মুফতি মতিউর ঈশ্বরদী পৌর এলাকার পশ্চিম টেংরী মহল্লার মৃত বাদল মোল্লার ছেলে। এর আগে তার বিরুদ্ধে একাধিক বলাৎকারের অভিযোগ রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।
ওসি জানান, মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে তাকে আটক করা হয়। তিনি দারুল তালিম মাদরাসার প্রিন্সিপ্যাল ও কাচারী পাড়া জামে মসজিদের ইমাম। দলীয় ভাবে তিনি ঈশ্বরদী উপজেলা হেফাজতি ইসলামের সভাপতি বলে জানা গেছে।
থানা সূত্র জানায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে দারুল তালিম মাদরাসার ছাত্র কাচারীপাড়া মহল্লার মজিবুর রহমানের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক ওরফে রাজুকে বলাৎকার করেন। পরদিন মঙ্গলবার সকালে শিশুটি অসুস্থ হয় এবং ঘটনাটি পরিবারসহ স্থানীয়দের জানায়। বিষয়টি চেপে যাওয়ার জন্য দিনভর নানা দেনবার শেষে অবশেষে তাকে স্থানীয়রা আটক করে মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে পুলিশের কাছে সোর্পদ করে। পুলিশ তাকে আটক করে বুধবার জেল হাজতে পাঠিয়েছে। আটককৃত মুফতি মতিউর ঈশ্বরদী পৌর এলাকার পশ্চিম টেংরী মহল্লার মৃত বাদল মোল্লার ছেলে। এর আগে তার বিরুদ্ধে একাধিক বলাৎকারের অভিযোগ রয়েছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে।