বিশ্বনাথে শিক্ষা অফিসারের অপসারণের দাবিতে ইনকিলাব সংসদের বি ক্ষো ভ মিছিল
প্রকাশিত হয়েছে : ১৫ নভেম্বর ২০২৪ ইং, ৫:৩৮ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ২৬ বার পঠিত
নিজস্ব সংবাদদাতা:: সিলেটের বিশ্বনাথে উপজেলায় নব নিযুক্ত শিক্ষা অফিসার মাহমুদুল হকের অপসারণ ও অবাঞ্ছিত ঘোষনা করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ইনকিলাব সংসদ। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) বাদ জুম্মা জামেয়া মাদানিয়া মাদ্রাসার সামন থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে উপজেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে বাসিয়া সেতুর উপর সমাবেশে মিলিত হয়।
বিশ্বনাথ মহিলা কলেজের প্রতিষ্টাতা চেয়ারম্যান ও ইনকিলাব সংসদের সভাপতি মো. মোছন আলীর সভাপতিত্বে ও ইনকিলাব সংসদের অফিস সেক্রেটারি সাংবাদিক কবি এস পি সেবু’র পরিচালনায় অনুষ্টিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অথিতির বক্তব্য রাখেন বিশ্বনাথ মহিলা মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা কামরুল ইসলাম ছমির।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিশ্বনাথ মোহাম্মদী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মো.নুরুল হক, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের বিশ্বনাথ উপজেলা সভাপতি মাওলানা আব্দুল মতিন, ইনকিলাব সংসদের উপদেষ্টা ও আলোকিত সুর সাংস্কৃতিক ফোরামের প্রতিষ্টাতা ও দর্জি কল্যান সংস্থার সভাপতি এম. কাওছার আহমদ, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি’র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কাওছার খান, জামেয়া মাদানিয়া মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা হাসান বিন ফাহিম, মানবাধিকার কর্মী দিলোয়ার হোসেন সজিব, ইনকিলাব সংসদের সহ-সভাপতি আব্দুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আমজদ আলী হোসেন, রিপন আহমেদ তানভীর।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ইনকিলাব সংসদের প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান আহমদ দরছ, সহকারী শিক্ষক জাকওয়ান আহমদ, আজাদুর রহমান, নিজাম উদ্দিন, বাউল আজাদ আইবি, ইমরান আহমদ, ইয়াসিন মির্জা, সাঈদ আহমদ,আনোয়ার হোসেন, আলী হুসেন, আব্দুল আহাদ, নিজাম উদ্দিন, ডাক্তার আব্দুল্লাহ , আরফাত মোবারক
প্রমুখ।
সমাবেশে ইনকিলাব সংসদের পক্ষ থেকে সংসদ সভাপতি মো. মোছন আলী ৪ দফা কর্মসূচী ঘোষনা করেন। ৪দফার মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক অফিসার মাহমদুল হককে বিশ্বনাথ থেকে ৭ দিনের মধ্যে স্থানান্তর ও অপসারণ করতে হবে, হিজাব ও ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী মাহমুদুল হককে বিশ্বনাথে অবাঞ্ছিত ঘোষনা করা হয়, নতুন শিক্ষা কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে
ঘুষ-দুর্নীতিমুক্ত সৎ ইমানদার নিয়োগ দিতে হবে এবং অন্য কোথায়ও বির্তিকিত কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে পারবেন না। বিশ্বনাথের ১৩৩টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮০৩ জন শিক্ষক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর আগামী ৭ দিনের মধ্যে তাঁদের বেতন দিতে হবে।