৫৭ ধারা নিয়ে রিটের আদেশ বুধবার
প্রকাশিত হয়েছে : ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ইং, ৮:২১ অপরাহ্ণ | সংবাদটি ১৬২৮ বার পঠিত
নিউজ ডেস্ক:: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা চ্যালেঞ্জ করে করা রিট আবেদনের ওপর আগামীকাল বুধবার আদেশ দেবেন হাইকোর্ট। বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আজ এ আবেদনের শুনানি শেষ হয়।
অন্যদিকে আরেকটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৫৭ ধারা বিলুপ্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে হাইকোর্টের অপর এক বেঞ্চ রুল জারি করেছেন। এই বেঞ্চের দুই বিচারপতি হলেন মো. আশরাফুল কামাল ও মইনুল ইসলাম চৌধুরী।
রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া জানান, চার সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে হবে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহের হোসেন সাজু।
আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা বিলুপ্তির নির্দেশনা চেয়ে গত সপ্তাহে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-লেখকসহ ১১ ব্যক্তি। তাঁরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আহমেদ কামাল, গীতি আরা নাসরিন, আকমল হোসেন, ফাহমিদুল হক, তানজীম উদ্দিন খান, সামিনা লুৎফা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আনু মুহাম্মদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, সংস্কৃতিকর্মী অরূপ রাহী, লেখক আব্দুস সালাম ও রাখাল রাহা।
রিট আবেদনের ওপর আজ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ইমরান এ সিদ্দিক ও শিশির মনির।
গত বৃহস্পতিবার আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা সংবিধানের ২৭, ৩১, ৩৯ ও ৪০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে রিট আবেদনটি করেন রাজধানীর পল্লবীর বাসিন্দা জাকির হোসেন। তিনি ৫৭ ধারা সংবিধান পরিপন্থী ও অবৈধ ঘোষণা চান। গত রোববার এ আবেদনের শুনানি শুরু হয়।
অন্যদিকে আরেকটি রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৫৭ ধারা বিলুপ্ত করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে হাইকোর্টের অপর এক বেঞ্চ রুল জারি করেছেন। এই বেঞ্চের দুই বিচারপতি হলেন মো. আশরাফুল কামাল ও মইনুল ইসলাম চৌধুরী।
রিট আবেদনকারীদের আইনজীবী জ্যোতির্ময় বড়ুয়া জানান, চার সপ্তাহের মধ্যে বিবাদীদের এই রুলের জবাব দিতে হবে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহের হোসেন সাজু।
আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা বিলুপ্তির নির্দেশনা চেয়ে গত সপ্তাহে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট আবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-লেখকসহ ১১ ব্যক্তি। তাঁরা হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আহমেদ কামাল, গীতি আরা নাসরিন, আকমল হোসেন, ফাহমিদুল হক, তানজীম উদ্দিন খান, সামিনা লুৎফা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আনু মুহাম্মদ, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, সংস্কৃতিকর্মী অরূপ রাহী, লেখক আব্দুস সালাম ও রাখাল রাহা।
রিট আবেদনের ওপর আজ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার। রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন ইমরান এ সিদ্দিক ও শিশির মনির।
গত বৃহস্পতিবার আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা সংবিধানের ২৭, ৩১, ৩৯ ও ৪০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে রিট আবেদনটি করেন রাজধানীর পল্লবীর বাসিন্দা জাকির হোসেন। তিনি ৫৭ ধারা সংবিধান পরিপন্থী ও অবৈধ ঘোষণা চান। গত রোববার এ আবেদনের শুনানি শুরু হয়।